উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৩ আগামী এপ্রিল মাসে পরিবর্তে মে মাসে আয়োজন করা হবে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার জানান করোনা
এবং বন্যা সমস্যার কারণে ২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষা এক মাস পিছিয়ে নেয়া হবে।
এক্ষেত্রে তাদের পুর্নবিন্নাস পাঠ্যসূচি অনুযায়ী পরীক্ষা আয়োজন করা হবে। ইতিমধ্যে জাতীয় শিক্ষাক্রম
ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড তাদের এই নতুন সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করেছে। সংক্ষিপ্ত সিলেবাস এর উপর তাদের
আরও পড়ুনঃ
- পরীক্ষার খাতা দ্রুত ও সুন্দর লিখে ভালো রেজাল্ট করার কৌশল
- যেকোনো প্রয়োজনে সকল শিক্ষা বোর্ডের সাথে যোগাযোগ করার ঠিকানা
- চোখ উঠলে যা যা করতে সুস্থ হবে – স্বাস্থ্য টিপস
পরীক্ষার প্রশ্নপত্র তৈরি করা হবে। আজকে শিক্ষার্থীদের সামনে আমরা সংক্ষিপ্ত সিলেবাস এবং পরীক্ষা
সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানিয়ে দিব। মূলত চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষায় বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা শিক্ষার্থীরা পেয়েছে।
কিন্তু 2023 সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের শুধুমাত্র সিলেবাস কমানো ছাড়া আর কোন ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেয়া হবে না।
তিন ঘন্টা পরীক্ষা আয়োজন করা হবে এবং সকল বিষয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে স্বাভাবিক নিয়মে।
এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা নানান দাবি জানালেও এটি কোন ধরনের পরিবর্তন করা হচ্ছে না।
এখানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা জানায় স্বাভাবিক নিয়মে পরীক্ষা আয়োজন করা হবে 2023 সালে এইচএসসি পরীক্ষা।
এক্ষেত্রে শিক্ষা মন্ত্রণালয় 2023 সাল থেকেই পরীক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরতে চাচ্ছে। তাছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়
একাধিক কর্মকর্তা জানান ইতিমধ্যে কলেজ গুলো শিক্ষার্থীদের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস শেষ করা যাচ্ছে।
পরবর্তীতে তাদের টেস্ট পরীক্ষা আয়োজন করা হবে। টেস্ট পরীক্ষার পরবর্তী তাদের মূল পরীক্ষা আয়োজন করা হবে।
এক্ষেত্রে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে আগামী এপ্রিল মাসে পরীক্ষা করার কথা ছিল। কিন্তু তা পরিবর্তন করে মে মাস নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ
- পরীক্ষার খাতা দ্রুত ও সুন্দর লিখে ভালো রেজাল্ট করার কৌশল
- যেকোনো প্রয়োজনে সকল শিক্ষা বোর্ডের সাথে যোগাযোগ করার ঠিকানা
- চোখ উঠলে যা যা করতে সুস্থ হবে – স্বাস্থ্য টিপস
সর্বোচ্চ জুন মাসের মধ্যে পরীক্ষা শুরু হবে এবং স্বাভাবিক নিয়মে পরীক্ষায় আয়োজন করা হবে। সিলেবাস
প্রসঙ্গে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয় জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের প্রকাশিত সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা আয়োজন করা হবে।
যেসব শিক্ষার্থীরা এখনো সংগ্রহ করেননি তারা অবশ্যই ডাউনলোড করে সংগ্রহ করতে হবে এবং তা শেষ করতে হবে।