এসএসসি ২০২৩ বাংলা ১ম পরীক্ষার খাতা দেখা নিয়ে বিশাল সুখবর
মাধ্যমিক পর্যায়ে চলতি বছর এসএসসি ২০২৩ বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষা শেষ হয়েছে গত 30 এপ্রিল। পরীক্ষার খাতাগুলো কাছে পৌঁছে গেছে বোর্ডের কাছে।
এরইমধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে তা বন্টন করা হচ্ছে এবং যে সকল শিক্ষক পরীক্ষার খাতা দেখবে তাদের সাথে আমাদের কথা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ
- ঘূর্ণিঝড়ের কারণে এসএসসি ২০২৩ পরীক্ষা স্থগিত হবে ? জানালে শিক্ষা বোর্ড
- পরীক্ষায় বেশি নম্বর পাওয়ার সহজ কৌশল – জেনে রাখো সকলে
- উপবৃত্তি ২০২৩ ফলাফল কবে দিবে ? টাকা কিভাবে হাতে পাবে ?
- SSC 2023 English 2nd Paper Suggestion – 100% Common
তারা আমাদেরকে কয়টি গুরুত্বপূর্ণ খবর দিয়েছে, যে বিষয়গুলো সকল শিক্ষার্থীদের জানা দরকার।
মূলত বাংলা প্রথম পত্র ও দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষা আয়োজন করা হচ্ছে 100 নম্বরের উপর ভিত্তি করে,
যেখানে শিক্ষার্থীদের কে ৭০ নম্বর হচ্ছে লিখিত মাধ্যমে এবং 30 নম্বরের নৈবিত্তিক এর মাধ্যমে।
এখানে জানিয়ে রাখা ভাল নৈব্যক্তিক ওএমআর মেশিনের মাধ্যমে দেখা হবে, এখানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তেমন কোন কাজ নেই।
সরাসরি মেশিনের মাধ্যমে তাদের এখানে নম্বর প্রদান করা হবে। কিন্তু 70 নম্বর সৃজনশীল খাতা দেখার ক্ষেত্রে শিক্ষকরা যথেষ্ট পরিমাণে ভূমিকা রাখবে।
আরও পড়ুনঃ
- ঘূর্ণিঝড়ের কারণে এসএসসি পরীক্ষা স্থগিত হবে ? জানালে শিক্ষা বোর্ড
- পরীক্ষায় বেশি নম্বর পাওয়ার সহজ কৌশল – জেনে রাখো সকলে
- উপবৃত্তি ২০২৩ ফলাফল কবে দিবে ? টাকা কিভাবে হাতে পাবে ?
- SSC 2023 English 2nd Paper Suggestion – 100% Common
যে সকল শিক্ষক পরীক্ষার খাতা দেখার জন্য নাম পাঠিয়েছি তাদের কয়েকজনের সাথে কথা বলা হয়েছিল।
তারা জানায় পরীক্ষার খাতা তারা পাবে যেখানে 200 থেকে 300 টাকা থেকে প্রদান করা হবে।
তাছাড়া যত সহজ করে খাতা দেখার কথা বলা হয়েছে অর্থাৎ যেসব শিক্ষার্থী পরীক্ষা তে ভালো করে লিখতে
পারবে তাদেরকে অবশ্যই ভালো নম্বর প্রদান করা হবে অর্থাৎ বেশি নম্বর প্রদান করা হবে।
কিন্তু যারা মোটামুটি লিখে আসবে তাদের নম্বর প্রদান করা হবে, যদি উত্তর পত্র ভুল হয় তাহলেও তাকে কিছুটা নম্বর দেয়া হবে।
কারণ সে শিক্ষার্থী চেষ্টা করেছে। অন্যদিকে যেসব শিক্ষার্থী একদমই লিখতে পারেনি তাদেরকে নম্বর দেওয়া সম্ভব হবে না।
কারণ এখানে শিক্ষকের হাতে লিখে নম্বর প্রদান করে না, তাদেরকে পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে তারা যেন সুন্দর ভাবে
পরীক্ষাতে আসে এবং কোন নম্বর যেন তারা পরীক্ষায় ফাঁকা রেখে আসে অর্থাৎ সম্পূর্ণ নম্বরের উত্তর দিতে হবে।
একাধিক শিক্ষকের সাথে কথা বলা হয়েছিল তারা জানায় গত কয়েক বছর শিক্ষার্থীদের অনেক সুযোগ-সুবিধা
প্রদান করা হয়েছে পরীক্ষা নিয়মের ক্ষেত্রে। কিন্তু চলতি বছরের শিক্ষার্থীরা তেমন সুযোগ সুবিধা পায়নি।
তাছাড়া বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাস এর উপর নেয়া হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে অনেক ভালো ফলাফল করতে পারবে শিক্ষার্থীরা।
তারপরও যদি কোনো শিক্ষার্থী এক বা দুই নম্বর কারণে ফেল করে তাদেরকেও তার পাশ করিয়ে দেওয়া সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।