বিশাল সুখবর – সপ্তাহের ২ দিন ছুটি স্কুল কলেজ – যা বলল শিক্ষাবোর্ড
বর্তমানে বাংলাদেশে বিভিন্ন সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বিষয় প্রভাব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অর্থাৎ স্কুল কলেজ পড়েছে।
এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বিদ্যুৎ সমস্যা। ইতিমধ্যে সরকার থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে চলতি বছরে থেকে বিভিন্ন এলাকায় লোডশেডিং থাকবে।
সেক্ষেত্রে প্রতিদিন দুই থেকে তিন ঘণ্টা করে লোডশেডিং দেয়া হবে। কিন্তু গ্রামগঞ্জে সাত থেকে আট ঘণ্টা পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না।
আরও পড়ুনঃ
- পদ্মা সেতু – Padma Bridge Paragraph – SSC HSC Exam Paragraph
- সহজে পড়া মুখস্থ করার ১০ টি অসাধারন কৌশল – Study Tips
- পরীক্ষা কেন্দ্রে যে ভুল করা যাবে না – জেনে নাও নাহলে বিপদ
এই পরিস্থিতিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম নিয়ে সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে
স্কুল কলেজ খোলা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত যাচ্ছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল নতুন কারিকুলাম
অনুযায়ী 2023 সাল থেকে সপ্তাহে দুই দিন বন্ধ থাকবে অর্থাৎ পাঁচ দিন ক্লাস করাও প্রয়োজন আর করা হবে বিদ্যুৎ সমস্যায়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় এই সিদ্ধান্ত বর্তমানে চালু করছে অর্থাৎ চলতি বছর একই সপ্তাহে দুইদিন সাপ্তাহিক ছুটি থাকবে
এবং 5 দিন ক্লাস কার্যক্রম পরিচালনা করবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলো। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে তথ্য নিশ্চিত করে
জানান বিদ্যুৎ সমস্যার কারণে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা কার্যক্রম সমস্যা যদি না হয় এবং সরকারের জন্য সুবিধাজনক
থাকে তাই শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে। যেহেতু সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হচ্ছে এর কোনো প্রভাব
এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষা প্রভাব পড়বে কিনা জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায় এরকম কোন
সমস্যা হবে না স্বাভাবিক নিয়মেই 2 পাবলিক পরীক্ষা আয়োজন করা হবে এক্ষেত্রে পাবলিক পরীক্ষা।
আরও পড়ুনঃ
- পদ্মা সেতু – Padma Bridge Paragraph – SSC HSC Exam Paragraph
- সহজে পড়া মুখস্থ করার ১০ টি অসাধারন কৌশল – Study Tips
- পরীক্ষা কেন্দ্রে যে ভুল করা যাবে না – জেনে নাও নাহলে বিপদ
শনিবারে আয়োজন করা হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে পরীক্ষা আয়োজন করা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কোন সমস্যা নেই।
শুধু মাত্র ক্লাস কার্যক্রম পরিচালনা করা নিয়ে। শিক্ষামন্ত্রণালয় চাচ্ছে একটি নির্দিষ্ট নিয়মের মধ্যে ক্লাস কার্যক্রম
প্রয়োজনে করতে যাতে কোনো ধরনের ঘাটতি না হয়। অন্যদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এই সিদ্ধান্ত কবে চূড়ান্ত হবে
জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায় খুব শীঘ্রই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়া হবে।
তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রস্তাব রাখা হচ্ছে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে সম্মতি দিলেন তার চূড়ান্ত করা হবে।
আমার মনে হয় বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ, তাহলে যেমন বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে, শিক্ষকদের বেতন দিতে হবে না, টাকা বাঁচবে, সর্বোপরি শিক্ষা মন্ত্রনালয় থাকবে না এবং বাংলাদেশের মানুষকে এরকম অযোগ্য শিক্ষা মন্ত্রীর মুখ ও দেখতে হবে না।
দুঃসংবাদ কে বিশাল সুখবর হিসাবে নিউজ করাটা ঠিক হলো না। কার কাছে সুখবর ? এটা না শিক্ষার্থীর কাছে না শিক্ষকের কাছে সুখবর। সরকারি প্রয়োজনে সরকার বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিতেই পারে। তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেই যে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে এটা ঠিক নয় । কারণ কয়টা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এসি চলে? কতটুকু বিদ্যুৎ খরচ হয়? এটা সহজেই বেড় করা যায়। তাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে আরও দায়িত্বশীল হতে হবে।
এমন উদ্ভট কথাবার্তা কেন ভাই, শিক্ষা না থাকলে এখানে কমেন্ট করতে পারতেন না।
Very nice decision.most welcome
যত দু’শ মন্দ খুশ।
আজকের শিশুরা যদি দেশ চালাত তবে।
দেশ আজ আধুনিকতার চুয়া পেতাম।
যত দু’শ মন্দ খুশ।
আজকের শিশুরা যদি দেশ চালাত তবে।
দেশ আজ আধুনিকতার চুয়া পেতাম।