বর্তমানে সারাদেশে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি সমস্যা। যার প্রভাব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অর্থাৎ স্কুল কলেজ পড়েছে।
ইতিমধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে স্কুল-কলেজ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হাতে নিয়েছে। যেখানে শিক্ষার্থীদের
অবশ্যই বিষয়গুলো জানা উচিত। যে নতুন কি কি সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য
হচ্ছে স্কুল-কলেজের সাপ্তাহিক ছুটি বৃদ্ধি করা হচ্ছে অর্থাৎ স্কুল কলেজে ক্লাসের পরিমাণ কমানো হচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ
- পরীক্ষার খাতা দ্রুত ও সুন্দর লিখে ভালো রেজাল্ট করার কৌশল
- সহজে পড়া মুখস্থ করার ১০ টি অসাধারন কৌশল – Study Tips
- পরীক্ষার সময় মাথা ঠান্ডা রেখে ভালো রেজাল্ট করার ৭ টি কৌশল – দেখে নেও
বাসায় বসে তারা পড়াশোনা করবে। এরপর আরও কঠিন অনেক সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানানো হয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে।
বিস্তারিত জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে চলতি বছরের ইউক্রেন এবং রাশিয়া যুদ্ধের কারণে
সারা বিশ্বব্যাপী জ্বালানি তেল সরবরাহ কমে যায়। যারা গ্রামে বিদ্যুৎ সরবরাহ কমে যায় বিভিন্ন এলাকায়
প্রচুর পরিমাণে লোডশেডিং দেখা দেয়। ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় তিন থেকে চার ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকেনা।
অন্য দিকে রাত আটটার মধ্যে সারাদেশের সকল দোকানপাট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছে সরকার।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্যদিকে গ্রামগঞ্জে এলাকায় 7 থেকে 10 ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকছে না।
এই অবস্থায় জনজীবনে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিয়েছে। এর প্রভাব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
চলতি বছর থেকে শিক্ষার্থীদের সাপ্তাহিক ছুটি বৃদ্ধি করা হবে অর্থাৎ যেখানে আগে শুধুমাত্র শুক্রবার
সাপ্তাহিক ছুটি প্রদান করা হতো কিন্তু বর্তমানে তা দুইদিন প্রদান করা হবে অর্থ শনিবারে বন্ধ থাকবে।
কারণ হিসেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায় একদিন বন্ধ হওয়ার কারণে অনেক শিক্ষার্থী বাসায় থাকবেন।
তারা তেমন বাইরে বের হবে না এতে বাসে উঠতে হবে না জ্বালানি কম দরকার হবে তাছাড়া স্কুল-
কলেজ বন্ধ থাকলে নানান ধরনের বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হবে না। সব দিক থেকে একদিনে অনেক
বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে তাই একদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার চিন্তাভাবনা করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয।
এক্ষেত্রে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায় শুধুমাত্র শুক্র ও শনিবার বন্ধ থাকবে বাকি পাঁচ দিন ক্লাস কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
স্বাভাবিক নিয়মে ইতিমধ্যে 2023 সালের নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী কার্যকর হওয়ার কথা ছিল কিন্তু বর্তমানে বিদ্যুৎ সমস্যার কারণে তা কার্যকর করা হচ্ছে।
9 Comments
কবে থেকে করা হবে। তাতে কি শিক্ষার্থীদেরনকি লাভ হবে? ক্ষতিই হবে আমি মনে করি।
কার জন্য কীসের জন্য এত আয়োজন।
আজ থেকে ২০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা।
তারাও আমাকে চিনবেনা।
কারন তাদের জন্মের অনেক আগেই আমি কবরবাসি হয়ে যাব।
আর ততদিন মুছে যাবে আমার নাম নিশানা।
কবরটাও নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
আমার সন্তানরা যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন তারা হয়ত মনে পড়লে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলবে!
কিন্তু আমার মৃত্যুর পর আমার সন্তানরা আমাকে যতটুকু মিস করবে আমার পূর্ববর্তীকে ততটুকু মিস করবে না।
হয়ত বাবার কবর জিয়ারত করে দোয়া করার সময় দাদার জন্যও একটু দোয়া করবে।
কিন্তু তার পরের প্রজন্ম আর মনে রাখবেনা।
প্রায় ২০০ বছর আগে মারা গেছে আমার দাদার দাদা….. । যিনি আমার পূর্ব পুরুষদের জন্য ঘর বাড়ি, জায়গা জমি রেখে গেছেন। একিই বাড়ি, একই জায়গা জমি আমরা এখন ভোগ করছি।
কিন্তু উনার কবরটা কোথায় সেটা আমরা জানিনা।
হয়ত আমার দাদার পিতা জানতেন।
কিন্তু দাদার পিতা তো বেঁচে নেই, দাদাও বেঁচে নেই।
তবে সাত পাঁচ করে যে সম্পদের পাহাড় গড়েছি সেটা কবরে নিয়ে যেতে পারবোনা।
আর যাদের জন্য রেখে যাচ্ছি তারা ও আমাকে মনে রাখবেনা এটা সু নিশ্চিত!
অন্যের সম্পত্তি জবর দখল করে ভাবছি আমি জিতে গেছি ?
সুদ, ঘুষ, কমিশন বাণিজ্য করে সম্পদের পাহাড় গড়ে ভাবছি আমি জিতে গেছি?
তাহলে আমি আস্ত একটা বোকা !
এই শব্দটা ব্যবহার করার জন্য সরি!
ক্ষমা করবেন।
আমাদের সময় খুব কম! তাই এই সুদ, ঘুষ ,দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহার , সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ ইত্যাদি । কোন লাভ নেই ভাইজান ।। সময় থাকা কালীন ভালো হয়ে কবরের খোরাক সংগ্রহ করি এটাই বুদ্ধিমানের কাজ।। আসুন নিজেকে সৎ মানুষ হিসেবে তৈরি করি পরকালের জন্য পূর্ণতা সঞ্চয় করি।। ঐটাই আপনার জন্য প্রকৃত সম্পদ।।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে ক্ষমা করে দাও। আমিন.🤲🤲🤲
সরকারের সিদ্ধান্ত কে স্বাগত
Amar mote eta ekta worse decession.student der pora lekhay hamper hobe.emnitei student ra porte chay na.tar moddge koyo bondho dey.ekhon sorkar thekei chuti bariye dicche.ta chara school college e gele olpo biddut khoroc hoto.se jaygay amader deshe maximum student der e seperate room thake.tara basay theke fan/mobile/computer use korbe.biddut khoroch kombe na.aro barbe.Education ministry k ei topic ta niye aro vaba dorkar amar mote.
I agreed
Amar mote eta ekta worse decession.student der pora lekhay hamper hobe.emnitei student ra porte chay na.tar moddge koyo bondho dey.ekhon sorkar thekei chuti bariye dicche.ta chara school college e gele olpo biddut khoroc hoto.se jaygay amader deshe maximum student der e seperate room thake.tara basay theke fan/mobile/computer use korbe.biddut khoroch kombe na.aro barbe.Education ministry k ei topic ta niye aro vaba dorkar amar mote.
Good, teacher can get more private….
Student can get more time to dating
Normally education system are very poor in bangladesh. Now will be more.
কবে থেকে কার্যকর হবে।সেপ্টেম্বার এর প্রথম সপ্তাহ থেকে নাকি।
একটা স্কুলে যদি 500 ছাত্র ছাত্রী থাকে তাহলে পাখা চলবে 1টি বা 2টি কিন্তু 500 শিক্ষার্থী বাসায় থাকলে পাখা চলবে 400+তাহলে বিদ্যুৎ কোথায় বাচবে। আমার বুঝে আসছেনা।।।।