SSC Exam

স্কুল কলেজ সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন – চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়

বিদ্যুৎ সমস্যার কারণে সারা দেশে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হয়েছে। যার বাইরে নয় স্কুল কলেজ । এই অবস্থায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বর্তমানে সরকার আর্থিক ভাবে বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ডলারের দাম বৃদ্ধির,

জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে তার সাথে সাথে বিদ্যুতের দাম বেড়েছে। অন্য দিকে এলাকা ভিত্তিক লোডশেডিং চালু করেছে জ্বালানি মন্ত্রণালয় থেকে।

আরও পড়ুনঃ

এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় নির্দিষ্ট সময় ধরে বিদ্যুতের বাইরে থাকছে। এই অবস্থায় তার প্রভাব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়া শুরু করেছে।

ইতিমধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে শিক্ষা মন্ত্রী দীপু মনির সংবাদ সম্মেলনে জানায় স্কুল কলেজ বন্ধ বাড়ানো হবে।

কারণ হিসেবে তিনি বলেন বিদ্যুৎ সংকট মোকাবেলার ক্ষেত্রেই শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও সরকার এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে।

এক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কত দিন বন্ধ থাকবে কি ধরনের বন্ধ দেওয়া হবে জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রী বলেন

এক্ষেত্রে সাপ্তাহিক বন্ধ হিসাবে শিক্ষার্থীরা একদিন করে পেত অর্থাৎ শুধুমাত্র শুক্রবার শিক্ষার্থীদের সাপ্তাহিক ছুটি ছিল।

কিন্তু শিক্ষা মন্ত্রণালয় বর্তমানে সিদ্ধান্ত নিয়েছে শুক্রবার এর সাথে শনিবার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে অর্থাৎ সাপ্তাহিক ছুটি থাকবে।

এক্ষেত্রে সর্বমোট মিলিয়ে সাপ্তাহিক ছুটি ২ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। কবে থেকে এই রুটিন কার্যকর

হবে জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায় খুব শীঘ্রই চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়ে বিষয়টি জানিয়ে দেয়া হবে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে।

আরও পড়ুনঃ

অবশ্য স্কুল কলেজ কে এই বিষয়গুলো মেনে শ্রেণী কার্যক্রম চালিয়ে নিতে হবে।

তাছাড়া এ নিয়মের বাইরে কেউ নয় সকলকেই এই নিয়ম পালন করতে হবে। অন্যদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে

সপ্তাহে দুই দিন বন্ধ থাকবে অর্থাৎ সাপ্তাহিক ছুটির দিন এর প্রভাব এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় পড়বে না।

কারণ পরীক্ষা পরীক্ষার মতো করে হয়ে যাবে। কোন প্রভাব পরীক্ষায় পড়বে না স্বাভাবিক নিয়মে পরীক্ষা আয়োজন করা হবে।

এ ক্ষেত্রে কোন ধরনের রুটিনে পরিবর্তন করা হবে না পরীক্ষাগুলো শনিবার আয়োজন করা হবে।

Related Articles

9 Comments

  1. প্রিয় মন্ত্রী সাহেবা আপনি সাপ্তাহিক ছুটি দুইদিন না দিয়ে পুরা সাপ্তাহ বন্ধ করে দিন তাহলে একদিকে শিক্ষকদের সুবিধা হবে আরও ছাত্র ছাত্রী তারা পড়ালেখা ছাড়া অটো পাশ মাঝখানে আপনাদেরও কোন কষ্ট করতে হবেনা,এতে দেশের অনেক লাভ বিদ্যুৎ খরচও কমে যাবে।

    1. >প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পাঠ্যাবস্থা পরিবর্তন আনয়নে সুপারিশ;
      • শিশু শ্রেণি থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত বিষয়ভিক্তিক একটি করে বই।
      • বিষয় ভিক্তিক ৩য় থেকে ৫ম শ্রেণি একটি করে বই।
      • বিষয়ভিত্তিক ৬ষ্ট থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত একটি করে বই,
      • বিষয়ভিক্তিক ৯ম থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত ১টি করে বই পাঠ্যক্রমে অর্ন্তভূক্ত করা।
      কারন: দেশের অধিকাংশ বিদ্যালয় একদিকে যেমন পাঠ্যবই সম্পন্ন করতে পারে না অপরদিকে শিক্ষার্থীরা প্রান্তিক যোগ্যতা অর্জনের আগেই বছর শেষ হয়ে যায়। যৌক্তিক সিলেবাসে একই বই দুই থেকে তিন বছর অধ্যয়ন করার সুযোগ পেলে শিক্ষার্থীরা পড়া আত্বস্হ্য করার পরিবর্তে বিষয়বস্তু হৃদয়ঙ্গম করার সুবিধা পেত। সম্মানিত শিক্ষকগণও স্বস্হির সাথে পাঠ্যসূচি শেষ করার সুযোগ পেত।
      বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে ভেবে দেখতে অনুরোধ করছি।

    2. করোনার কারনে প্রায় ২ ব্যসর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহ বন্ধ ছিল। এই সুযোগে অধিকাংশ শিক্ষার্থী পথ ভ্রষ্ট। আমরা হতভাগা গারডিয়ান গন দিশেহারা। মনকে বুঝাইতে পারিনা কারন সব কিছু ঠিক ভাবে চলছিল কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। বুজতে পারলাম মাননীয়া মন্ত্রী বর্তমানে জ্বালানি হল জাতির মেরুদণ্ড, শিক্ষা নয়। তার পর ও বলব ২ বছর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকাকালীন জ্বালানির যে save হয়েছিল তা দিয়া অন্তত ২ বছর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সপ্তাহে ৭ (সাত) দিন খোলা রেখে ক্ষতি পুষিয়ে দেয়ার চেষ্টা করবেন। আমরা মোমবাতি জ্বালিয়ে বাসায় পড়ানোর ব্যবস্থা করবো।

  2. বিদ্যুৎ ও দেশের অনেক জিনিসপত্র বাঁচানোর জন্য স্কুল কলেজ বন্ধ করে দিন মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রণালয় তাহলে দেশের শিক্ষার হার বৃদ্ধি পাবে

    1. করোনার কারনে প্রায় ২ ব্যসর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহ বন্ধ ছিল। এই সুযোগে অধিকাংশ শিক্ষার্থী পথ ভ্রষ্ট। আমরা হতভাগা গারডিয়ান গন দিশেহারা। মনকে বুঝাইতে পারিনা কারন সব কিছু ঠিক ভাবে চলছিল কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। বুজতে পারলাম মাননীয়া মন্ত্রী বর্তমানে জ্বালানি হল জাতির মেরুদণ্ড, শিক্ষা নয়। তার পর ও বলব ২ বছর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকাকালীন জ্বালানির যে save হয়েছিল তা দিয়া অন্তত ২ বছর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সপ্তাহে ৭ (সাত) দিন খোলা রেখে ক্ষতি পুষিয়ে দেয়ার চেষ্টা করবেন। আমরা মোমবাতি জ্বালিয়ে বাসায় পড়ানোর ব্যবস্থা করবো।

  3. >প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পাঠ্যাবস্থা পরিবর্তন আনয়নে সুপারিশ;
    • শিশু শ্রেণি থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত বিষয়ভিক্তিক একটি করে বই।
    • বিষয় ভিক্তিক ৩য় থেকে ৫ম শ্রেণি একটি করে বই।
    • বিষয়ভিত্তিক ৬ষ্ট থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত একটি করে বই,
    • বিষয়ভিক্তিক ৯ম থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত ১টি করে বই পাঠ্যক্রমে অর্ন্তভূক্ত করা।
    কারন: দেশের অধিকাংশ বিদ্যালয় একদিকে যেমন পাঠ্যবই সম্পন্ন করতে পারে না অপরদিকে শিক্ষার্থীরা প্রান্তিক যোগ্যতা অর্জনের আগেই বছর শেষ হয়ে যায়। যৌক্তিক সিলেবাসে একই বই দুই থেকে তিন বছর অধ্যয়ন করার সুযোগ পেলে শিক্ষার্থীরা পড়া আত্বস্হ্য করার পরিবর্তে বিষয়বস্তু হৃদয়ঙ্গম করার সুবিধা পেত। সম্মানিত শিক্ষকগণও স্বস্হির সাথে পাঠ্যসূচি শেষ করার সুযোগ পেত।
    বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে ভেবে দেখতে অনুরোধ করছি।

  4. >প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পাঠ্যাবস্থা পরিবর্তন আনয়নে সুপারিশ;
    • শিশু শ্রেণি থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত বিষয়ভিক্তিক একটি করে বই।
    • বিষয় ভিক্তিক ৩য় থেকে ৫ম শ্রেণি একটি করে বই।
    • বিষয়ভিত্তিক ৬ষ্ট থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত একটি করে বই,
    • বিষয়ভিক্তিক ৯ম থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত ১টি করে বই পাঠ্যক্রমে অর্ন্তভূক্ত করা।
    কারন: দেশের অধিকাংশ বিদ্যালয় একদিকে যেমন পাঠ্যবই সম্পন্ন করতে পারে না অপরদিকে শিক্ষার্থীরা প্রান্তিক যোগ্যতা অর্জনের আগেই বছর শেষ হয়ে যায়। যৌক্তিক সিলেবাসে একই বই দুই থেকে তিন বছর অধ্যয়ন করার সুযোগ পেলে শিক্ষার্থীরা পড়া আত্বস্হ্য করার পরিবর্তে বিষয়বস্তু হৃদয়ঙ্গম করার সুবিধা পেত। সম্মানিত শিক্ষকগণও স্বস্হির সাথে পাঠ্যসূচি শেষ করার সুযোগ পেত।
    বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে ভেবে দেখতে অনুরোধ করছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button