শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছে তাদের এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৩ পিছিয়ে নেয়ার জন্য অন্ততপক্ষে এক মাস পরীক্ষা পিছিয়ে দিতে পারে।
বর্তমানে শিক্ষার্থীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ বিভিন্ন জায়গায় দাবি তুলছে তাদের পরীক্ষা অন্ততপক্ষে এক মাস
পিছিয়ে নেওয়া হোক এবং ৫০ নম্বর পরীক্ষা আয়োজন করা হোক। এ ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তার সাথে
আমাদের কথা হয়েছিল তারা আমাদেরকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানিয়েছে। ১৭ তারিখে এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৩ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুনঃ
- পিছিয়ে নিতে পারে এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৩ – যা বলল শিক্ষা বোর্ড
- স্থগিত হতে পারে HSC Exam 2023
- এইচএসসি রুটিন ২০২৩ প্রকাশ – সকল বোর্ড রুটিন দেখুন
- ২ টি দুঃসংবাদ – এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৩ নিয়ে
সেভাবে সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। এরই মধ্যে প্রবেশপত্র বিতরন কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
কিন্তু বর্তমানে রাজনৈতিক ভাবে দেশে পরিস্থিতি দিন দিন খারাপ হচ্ছে। সামনে যেহেতু জাতিয় নির্বাচন তাই অনেক
রাজনৈতিক দলগুলো অনেক কর্মসূচি রাখছে। যার প্রভাব এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের উপর পড়ছে।
এ কারণে এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছে। তারা পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালোভাবে নিতে পারছে না।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে তাদেরকে পরীক্ষা নিয়ে এখন পর্যন্ত ওরকম কোনো নির্দেশনা প্রদান করা হয়নি।
বিভিন্ন শিক্ষার্থীদের সাথে আমরা কথা বললাম তারা আমাদেরকে জানিয়েছে পরীক্ষা আয়োজন করা হচ্ছে স্বাভাবিক নিয়মে,
কিন্তু আমরাই অল্প সময়ের মধ্যে এত বড় সিলেবাস শেষ করতে এখনো পারিনি। তাই আমরা এই শেষ সময়ে এসে মানসিক যন্ত্রণার সম্মুখীন হচ্ছে।
আমরা এখন পরীক্ষা দেওয়াতে চাচ্ছি না, আমাদের পরীক্ষা যদি এক মাস পেয়ে নেওয়া হয়।
তাহলে আমরা অনেক খুশি হব এবং অন্ততপক্ষে পরীক্ষার মানবন্টন 50 নম্বরে করা হোক অর্থাৎ পরীক্ষায় অর্ধেক নম্বরে দিতে পারলে আমরা সুবিধা পাব।
আরও পড়ুনঃ
- পিছিয়ে নিতে পারে এইচ এস সি পরীক্ষা ২০২৩ – যা বলল শিক্ষা বোর্ড
- নতুন নির্দেশনা এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৩ নিয়ে – জানুন সকলে
- এইচএসসি রুটিন ২০২৩ প্রকাশ – সকল বোর্ড রুটিন দেখুন
- ২ টি দুঃসংবাদ – এইচ এস সি পরীক্ষা ২০২৩ নিয়ে
কারণ গত কয়েক বছর করোনা সংক্রমণের কারণে শিক্ষার্থীর অনেক সুযোগ সুবিধা পেয়েছে।
কিন্তু আমরা সেরকম কোন কিছুই পাইনি, আমাদের সকল বিষয়ে পরীক্ষা হচ্ছে এবং পূর্ণ নাম্বারে পরীক্ষা আছে যে বিষয়গুলো।
আমাদের এখানে একটা পিছিয়ে ফেলছে, তাই আমরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে এই দাবিগুলো জানিয়েছে।
আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইমেইল মেসেঞ্জার ব্যবহার করছি, তাদের সাথে কন্টাক করার জন্য।
তারা যদি আমাদের সাথে যোগাযোগ করে তারা যদি পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তন এবং মানবন্টন না কমায় তাহলে আমরা এ ব্যাপারে বড় ধরনের সিদ্ধান্ত যেতে প্রস্তুত রয়েছে।