SSC Exam

যেভাবে এসএসসি পরীক্ষার খাতা দেখছে শিক্ষক – নম্বর দেওয়ার নিয়ম

প্রিয় শিক্ষার্থীরা বর্তমানে তোমরা এসএসসি পরীক্ষা শেষ করে অপেক্ষায় রয়েছে তোমাদের ফলাফল প্রকাশের। এরইমধ্যে এসএসসি পরীক্ষার খাতা দেখছে শিক্ষক

তারা কিভাবে পরীক্ষার খাতা দেখছে তা নিয়ে আজকে আলোচনা করব। অনেক গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষকদের সাথে আমাদের কথা হয়েছিল।

যারা কিনা এবারে পরীক্ষার খাতা দেখছে তোমাদের খাতাগুলো অনেক সুন্দরভাবে দেখা যাচ্ছে।

আরও পড়ুন

যেভাবে এসএসসি পরীক্ষার খাতা দেখছে শিক্ষক

কিন্তু তারপরও তোমরা জানতে চাচ্ছ ঠিক, কত নম্বর দেয়া হচ্ছে এবং পাশের হার কেমন হচ্ছে।

বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের অধীনে যে সকল শিক্ষক এসএসসি পরীক্ষার খাতা দেখার দায়িত্ব ছিল তাদের সাথে কথা হয়েছে আমাদের।

তারা আমাদেরকে জানিয়েছে পরীক্ষার খাতা দেখা হয়েছে এবং তারা খাতা প্রধান পরীক্ষকের নিকট পাঠিয়ে দিচ্ছে।

আস্তে আস্তে বাকি বিষয়গুলো প্রধান পরীক্ষক গুলো পেয়ে যাবে। এর পরবর্তীতে তার উপর আরো একবার তারা বিচার বিবেচনা করবে

এবং নম্বর গুলো যোগ করে দেখবে। সব ঠিক থাকলে তা বোর্ডের কাছে পাঠানো হবে এবং তার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হবে।

আরও পড়ুন

যে সকল শিক্ষক প্রাথমিক পর্যায়ে খাতায় নম্বর প্রদান করেছে, তাদের সাথে কথা বলে জানা যায় বিশেষ করে

প্রথমদিকে যে পরীক্ষাগুলো হয়েছিল সেগুলোর শিক্ষকরা জানায় অনেক সুন্দরভাবে শিক্ষার্থীরা

পরীক্ষার খাতায় লেখা উপস্থাপন করেছে। আমরা অনেক নম্বর শিক্ষার্থীদের কে দিতে পেরেছি।

তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা একটু ভুলভ্রান্তি করেছে। তা আমরা শুদ্ধ দেওয়ার চেষ্টা করেছি। কারণ এখানে আমরা সব সময় জন্য

চেষ্টা করে যাতে তারা ভাল ফলাফল করে। কারণ বোর্ড পরীক্ষার খাতা কঠিন ভাবে দেখা হয় না।

যথেষ্ট সহজ করেই দেখা হয়, যাতে ভাল ফলাফল করা যেতে পারে। কারণ এই রেজাল্টের উপর তাদের কলেজ ভর্তির বিষয়টি নির্ভর করছে।

আমরা এখানে শিক্ষার্থীদের কে পর্যাপ্ত নম্বর দিয়েছি, যে সকল শিক্ষার্থী ভালো লিখে যা তাদেরকে অনেক নম্বর দেয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন

আবার যারা একটু কম লিখিত তাদেরকে সেভাবেই নম্বর প্রদান করা হয়েছে, ফেল করা শিক্ষার্থীদের

কেউ আমরা পাশ করিয়ে দেওয়া সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি অর্থাৎ যাদের খাতার ভিতরে জায়গা ছিল।

সেখানে আমরা এক বা দুই নম্বর বাড়িয়ে বাড়িয়ে পাস করিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি, কিন্তু তারপরও অনেক শিক্ষার্থী খাতায় একদমই লিখতে পারেনি।

তাদেরকে পাস করে দেওয়া সম্ভব হয়নি, আমরা চেষ্টা করছি শিক্ষার্থীদের কে সহযোগিতা করার তারপর

যতটুকু চেষ্টা করার আমরা ভবিষ্যতে করে যাব। এক্ষেত্রে প্রধান পরীক্ষক বলেন আমাদের কাছে এসেছে সেখানে ফেলের

হার খুবই কম আশা করা যাচ্ছে, অনেক ভালো খাতা দেখেছে এবং শিক্ষার্থীরা অনেক ভালো ফলাফল করতে পারবে।

আরও পড়ুন

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button